The 5-Second Trick For আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,
The 5-Second Trick For আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,
Blog Article
গুরুত্বপূর্ণ লিংক বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট
কথিত আছে কেরালা রাজ্যের কোঝিকোড় শহরের কালিকট বন্দরের শ্রমিকদের অন্যতম খাবার হয়ে দাঁড়িয়েছিল আলু।
চাষের মৌসুম : উত্তরাঞ্চলে মধ্য-কার্তিক (নভেম্বর প্রথম সপ্তাহ), দক্ষিণাঞ্চলে অগ্রহায়ণ মাসের ১ম সপ্তাহ থেকে ২য় সপ্তাহে (নভেম্বর মাসের মধ্য থেকে শেষ সপ্তাহ) চাষাবাদ করার উপযুক্ত সময়৷
ক্ষতির নমুনা: এ রোগের আক্রমণের ফলে বাদামি দাগ কান্ডের গোড়া ছেয়ে ফেলে। গাছ ঢলে পড়ে এবং পাতা বিশেষ করে নিচের পাতা হলদে হয়ে যায়। আক্রান্ত অংশে বা আশেপাশের মাটিতে ছত্রাকের সাদা সাদা জালিকা দেখা যায়। কিছু দিন পর সরিষার দানার মত জীবানুর গুটি বা স্কেলেরোসিয়াম সৃষ্টি হয়। আলুর গা থেকে পানি বের হয় এবং পচন ধরে। ক্রমে আলু পচে নষ্ট হয়ে যায়।
• আলুর গা থেকে পানি বের হয় এবং পচন ধরে৷ ক্রমে আলু পচে নষ্ট হয়ে যায়৷
এর মানে হল মাটির রোগজীবাণু বীজের মধ্যে সহজে প্রবেশ করতে পারে না। এছাড়াও আপনি ছাই মেখে এই কাজটি করা যেতে পারে। এর ফলে আলু নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম। প্রতিটা আলু কাটার পরে আপনি যেটি করবেন সাবান পানি ব্যবহার করে যেটি দিয়ে আগুন কাটবেন সেটি সুন্দরভাবে পরিষ্কার করে নিবেন যাতে করে ও রোগ জীবাণু এক বীজ থেকে অন্য বীজে না যেতে পারে। আলুর বীজ অন্যান্য ভাবে না কেটে লম্বা ভাবে কেটে নিবেন। বাংলাদেশে বর্তমানে আলু চাষের সবথেকে ভালো সময় হলো কার্তিক এবং অগ্রহায়ণ মাস অথবা নভেম্বর মাসেও সব থেকে আলু ভালো চাষ হয়।
১৷ সুস্থ ও রোগমুক্ত বীজ ব্যবহার করতে হবে৷
ব্যবস্থাপনা: আলু ভালভাবে বাছাই করে সংরক্ষণ করতে হবে। যথাযথ কিউরিং করে আলু গুদামজাত করতে হবে। ডাইথেন এম ৪৫ দ্রবণ (০.২%) দ্বারা বীজ আলু শোধন করতে হবে। বস্তা, ঝুড়ি ও গুদামজাত আলু ৫% ফরমালিন দিয়ে শোধন করতে হবে। প্রতি কেজিতে ২ গ্রাম হিসেবে টেকটো ২% গুড়া দিয়ে আলু শোধন করা দরকার।
যদি হিমায়নের আগে বীজ শোধন না করা হয়, তাহলে স্ক্যাব এবং বসনাক দাগের রোগ প্রতিরোধ করার জন্য অঙ্কুরোদগমের আগে ৩% বোরিক অ্যাসিড দ্রবণ দিয়ে চিকিত্সা করা উচিত। এটি করার জন্য, ১ লিটার জলে ৩০ গ্রাম বোরিক অ্যাসিড মেশান, বীজ আলুগুলি ১০-১৫ মিনিটের জন্য বসতে দিন এবং তারপরে ছায়ায় শুকিয়ে নিন। প্লাস্টিকের প্যাডে আলু ছড়িয়ে স্প্রে করেও সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে। তবে আলুর সব অংশ যেন ভেজা থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। সাধারণত, এক বিঘায় ১০ কেজি ওজনের ২০০ থেকে ২০০ বীজ আলু লাগে, অর্থাৎ ১.৩৩ সেন্ট।
গোল আলুর অঞ্চলকে আগে রামপুর অঞ্চল বলা হত। বর্তমানে, এটি দেশের বৃহত্তম আলু উৎপাদনকারী অঞ্চল এবং দেশের মোট আলু উৎপাদনের এক চতুর্থাংশেরও বেশি, যা বগুড়া, দিনাজপুর, কুমিল্লা এবং সিলেটে উত্পাদিত হয় এবং চট্টগ্রামেও উল্লেখযোগ্য পরিমাণে আলু উৎপাদিত হয়। সবচেয়ে ভালো পারফরম্যান্স করা অঞ্চলগুলো হলো ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম, রামপুর, নোখালী, ফরিদপুর, খুলনা ও কুমিল্লা। আশ্বিন মাস থেকে কীভাবে জমি প্রস্তুত করবেন, আলুর জন্য জমি প্রস্তুত করে শুরু করতে হবে। জমির প্রকৃতির উপর নির্ভর করে কিছু মই দিয়ে ভালোভাবে চাষ করতে হবে এবং ৫/৬টি চাষ করতে হবে। ঢাকার মুন্সীগঞ্জ ও কুমিল্লা সদর জেলার মতো, কৃষকরা জমির গভীর চাষের জন্য লাঙল ও লাঙল ব্যবহার করে। গভীর লাঙ্গল ছাড়াও, আপনার মাটি নরম করা এবং প্রস্তুত করার দিকেও মনোযোগ দেওয়া উচিত। প্লাবিত ও সংকুচিত এলাকায় আলুর বৃদ্ধি বন্ধ হয়ে যায়
আলুর জমি আগাছা মুক্ত রাখতে হবে, আলু লাগানোর ৩০-৩৫ দিনের মধ্যে আগাছা পরিষ্কার করে নিয়ে দুই সারির মধ্যবর্তী স্থানের মাটি কুপিয়ে সার প্রয়োগ করতে হবে। সেই সার মিশ্রিত মাটি গাছের গোড়ায় দিয়ে দিতে হবে। খেয়াল রাখবেন, কোপানোর সময় যেন আলুর শিকড় না কাটে এবং গাছের পাতা যেন more info মাটি চাপা না পড়ে।
আলুর স্টেম ক্যাষ্কার স্কার্ফ রোগের লক্ষণ :
ভারতীয় উপমহাদেশে প্রথম কবে আলু এসেছে তা নিয়ে বিভিন্ন তথ্য পাওয়া গিয়েছে।
বিক্রি করতে না পেরে হাটে লাউ ফেলে গেলেন কৃষক
Report this page